এগুলি নিম্নরূপ:
দারিদ্র্য নিরসন: সকল জায়গায় সকল ধরনের দারিদ্র্য নির্মূল করা।
ক্ষুধা নিরসন: ক্ষুধা ও খিদে দূর করা এবং সকলের জন্য পুষ্টিকর খাবারের নিশ্চয়তা।
স্বাস্থ্য ও কল্যাণ: সকলের জন্য স্বাস্থ্যসেবা, চিকিৎসা সেবা এবং সুস্থ জীবন নিশ্চিত করা।
গুণগত শিক্ষা: সকলের জন্য গুণগত শিক্ষা নিশ্চিত করা এবং জীবনের প্রতিটি পর্যায়ে শেখার সুযোগ সৃষ্টি করা।
লিঙ্গ সমতার নিশ্চয়তা: নারী-পুরুষের সমতা নিশ্চিত করা এবং নারী-পুরুষের ক্ষমতায়ন।
পানি ও স্যানিটেশন: সকল মানুষের জন্য পানির সঠিক সরবরাহ এবং স্যানিটেশন সুবিধা নিশ্চিত করা।
শক্তির সুবিধা: সকলের জন্য সাশ্রয়ী, নিরাপদ, টেকসই এবং আধুনিক শক্তির নিশ্চয়তা।
অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি ও কর্মসংস্থান: টেকসই অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি, কর্মসংস্থান সৃষ্টি এবং কাজের মর্যাদা।
শিল্প, উদ্ভাবন ও অবকাঠামো: টেকসই শিল্প এবং উদ্ভাবন সৃষ্টির মাধ্যমে অবকাঠামোর উন্নয়ন।
অসমতা হ্রাস: দেশে এবং দেশের মধ্যে অসমতা কমানো।
টেকসই শহর ও কমিউনিটি: টেকসই শহর ও সমতামূলক সামাজিক পরিবেশ সৃষ্টি করা।
দায়িত্বশীল ভোগ ও উৎপাদন: টেকসই উৎপাদন ও ভোগের মাধ্যমে প্রাকৃতিক সম্পদের ক্ষতি কমানো।
আবহাওয়া পরিবর্তন: জলবায়ু পরিবর্তনের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ এবং এর প্রভাব মোকাবেলা করা।
জলজ জীববৈচিত্র্য: মহাসাগর, সাগর এবং জলজ সম্পদ সংরক্ষণ করা।
স্থলজ জীববৈচিত্র্য: স্থলজ প্রাণী ও উদ্ভিদ সংরক্ষণ এবং বনভূমি রক্ষা করা।
শান্তি, ন্যায় এবং শক্তিশালী প্রতিষ্ঠান: শান্তি প্রতিষ্ঠা, ন্যায় প্রতিষ্ঠা এবং শক্তিশালী, অংশগ্রহণমূলক প্রতিষ্ঠান গঠন।
লক্ষ্য অর্জনে সহযোগিতা: এসডিজি লক্ষ্য অর্জনে বৈশ্বিক সহযোগিতা ও অংশীদারিত্ব সৃষ্টি।
এসডিজি গুলো সমাজের বিভিন্ন ক্ষেত্রে উন্নয়ন, সহানুভূতি, সমতা এবং সাসটেইনেবিলিটি নিশ্চিত করার জন্য একটি সার্বিক দৃষ্টিভঙ্গি তৈরি করেছে।